১২:২৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫

নলছিটিতে বোরো ধানে সোনালী স্বপ্ন, কৃষকদের মুখে হাসি

  • প্রতিনিধি
  • আপডেট সময়: ০৫:১৭:৩৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫
  • 84

 

খান বশির

নলছিটি উপজেলায় এবার বোরো ধানের বাম্পার ফলনের আশায় উজ্জ্বল কৃষকদের মুখ। চলতি মৌসুমে উপজেলার ৭,২০০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষ হয়েছে। সরকারি প্রণোদনার আওতায় ১,৮০০ কৃষককে ২ কেজি করে হাইব্রিড ধানের বীজ বিতরণ করা হয়েছে, যা কৃষকদের মধ্যে নতুন আশার সঞ্চার করেছে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জানান, “আমাদের দপ্তর থেকে কৃষকদের সার্বিক সহযোগিতা করা হচ্ছে। ধানের পরিচর্যা, সার ও কীটনাশকের সঠিক ব্যবহার নিয়ে নিয়মিত পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।”

স্থানীয় কৃষকরা জানান, বেশিরভাগ জমির ধান এখন সিস বের করেছে এবং আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ফসল ভালোভাবে বেড়ে উঠছে। কৃষক রফিকুল ইসলাম বলেন, “এবার আমাদের জমির ধান খুব ভালো হয়েছে। যদি শেষ পর্যন্ত পোকার আক্রমণ না হয়, তাহলে আমরা বাম্পার ফলন পাব।”

কৃষি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়মিত পরিচর্যা ও কীটনাশকের সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে পোকার আক্রমণ প্রতিরোধ করা সম্ভব।
তারা কৃষকদের সময়মতো কীটনাশক প্রয়োগ এবং সঠিক পরিমাণে সার ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছেন।

বর্তমানে কৃষকরা শেষ মুহূর্তের পরিচর্যায় ব্যস্ত। সময়মতো ফসল ঘরে তুলতে পারলে নলছিটিতে এবার বাম্পার ফলন হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
তবে শেষ পর্যন্ত আবহাওয়া ও কীটনাশক ব্যবস্থাপনাই চূড়ান্ত ফলন নির্ধারণ করবে।

কৃষকদের মতে, যদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকে, তাহলে এবার নলছিটির মাঠে সোনালী ধানের সমারোহে ভরে উঠবে, আর কৃষকদের মুখে ফুটবে স্বপ্নের হাসি।

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

তথ্য সংরক্ষণ করুন

জনপ্রিয়

বাকেরগঞ্জে ট্রাক, সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১ হাইওয়েতে অবৈধ পার্কিংকে দায়ী করছেন স্থানীয়রা

নলছিটিতে বোরো ধানে সোনালী স্বপ্ন, কৃষকদের মুখে হাসি

আপডেট সময়: ০৫:১৭:৩৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫

 

খান বশির

নলছিটি উপজেলায় এবার বোরো ধানের বাম্পার ফলনের আশায় উজ্জ্বল কৃষকদের মুখ। চলতি মৌসুমে উপজেলার ৭,২০০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষ হয়েছে। সরকারি প্রণোদনার আওতায় ১,৮০০ কৃষককে ২ কেজি করে হাইব্রিড ধানের বীজ বিতরণ করা হয়েছে, যা কৃষকদের মধ্যে নতুন আশার সঞ্চার করেছে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জানান, “আমাদের দপ্তর থেকে কৃষকদের সার্বিক সহযোগিতা করা হচ্ছে। ধানের পরিচর্যা, সার ও কীটনাশকের সঠিক ব্যবহার নিয়ে নিয়মিত পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।”

স্থানীয় কৃষকরা জানান, বেশিরভাগ জমির ধান এখন সিস বের করেছে এবং আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ফসল ভালোভাবে বেড়ে উঠছে। কৃষক রফিকুল ইসলাম বলেন, “এবার আমাদের জমির ধান খুব ভালো হয়েছে। যদি শেষ পর্যন্ত পোকার আক্রমণ না হয়, তাহলে আমরা বাম্পার ফলন পাব।”

কৃষি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়মিত পরিচর্যা ও কীটনাশকের সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে পোকার আক্রমণ প্রতিরোধ করা সম্ভব।
তারা কৃষকদের সময়মতো কীটনাশক প্রয়োগ এবং সঠিক পরিমাণে সার ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছেন।

বর্তমানে কৃষকরা শেষ মুহূর্তের পরিচর্যায় ব্যস্ত। সময়মতো ফসল ঘরে তুলতে পারলে নলছিটিতে এবার বাম্পার ফলন হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
তবে শেষ পর্যন্ত আবহাওয়া ও কীটনাশক ব্যবস্থাপনাই চূড়ান্ত ফলন নির্ধারণ করবে।

কৃষকদের মতে, যদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকে, তাহলে এবার নলছিটির মাঠে সোনালী ধানের সমারোহে ভরে উঠবে, আর কৃষকদের মুখে ফুটবে স্বপ্নের হাসি।